সঞ্জয় গুহ, প্রতিনিধিঃ-
বর্ণাঢ্য আয়োজনে মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামীলীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা’র ৭৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি বরিশাল-৪ আসনের সংসদ সদস্য পংকজ নাথ তার বক্তব্যে বলেন, শেখ হাসিনা’র হাসিমাখা শ্যামলীময়া মুখখানাই যেনো বাংলার মুখ। দেশের অকুতোভয়া কান্ডারী শেখ হাসিনা। পুরুষোত্তম পিতার সংগ্রামী আদর্শ ও সর্বংসহা মায়ের অসীম ধৈর্য্যই ছিলো তার জীবনযুদ্ধে এগিয়ে যাওয়ার পুঁজি। পিতার সোনার বাংলা গড়ার দৃপ্ত শপথ নেয়া পরপর তৃতীয়বারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পিতার ন্যায় শেখ হাসিনাও প্রকৃষ্ট-প্রকৃত জাতীয়তাবাদী নেতা। এসময় সাংসদ পংকজ নাথ শেখ হাসিনা’র বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের কথা তুলে ধরে তার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেণ। আজ মঙ্গলবার রাতে পাতারহাট মুক্তিযোদ্ধা পার্কমাঠে আয়োজিত আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা সরদার মাহেব হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ভাইস চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম ভুলু, উপজেলা বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গভেষনা পরিষদের সভাপতি শিক্ষক বসির উদ্দিন আহম্মেদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক রাকিব মাহামুদ তালুকদার, সহ-দপ্তর সম্পাদক অজয় গুহ, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান নিউটন, উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক কাউন্সিলর সাইফুল ইসলাম, উপজেলা নাগরিক কমিটির আহবায়ক সাংবাদিক জাহিদুল বারি খোকন, ইউপি চেয়ারম্যান বাহাউদ্দিন ঢালী, সামছুর বারী মনির, মহিউদ্দিন আহম্মেদ, মনির হাওলাদার, শেখ শহীদুল ইসলাম, কাজী শহীদুল ইসলাম, হারুন অর-রশিদ মোল্লা, আব্দুল কাদের ফরাজী, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কাউন্সিলর মশিউর রহমান নাদিম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক কাউন্সিলর সোহেল মোল্লা, যুগ্ম-আহবায়ক সুমন ফরাজী, জিএস হাবিবুর রহমান খোকন, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি ওহাব আলী, সাধারন সম্পাদক রুহুল আমিন পলাশ, উপজেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি কাউন্সিলর মনির জমদ্দার, সাধারন সম্পাদক বাবুল হাওলাদার, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান শাকিল সহ আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এসময় হাজার হাজার নেতাকর্মীদের পদচারণায় এবং শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত ছিলো সভাস্থল। আলোচনা সভা শেষে সাংসদ পংকজ নাথ ও উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ কেক কেটে ও মিষ্টি বিতরণ করে জন্মোৎসবকে সাফল্য-মণ্ডিত করে তুলেন।