অন্যদিকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার পৃথক দুই মামলায় তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। মামলা দুটি বিচার শুরুর অপেক্ষায় রয়েছে।
গত বছরের ১০ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানার এসআই মো. আল-আমিন বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। এরপর গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানার এসআই সনজিৎ কুমার ঘোষ বাদী হয়ে মুন্নার বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করেন। এরপর তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তেজগাঁও থানার এসআই মোহাম্মদ শাহরিয়ার আলম পৃথক দুই মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। একই সঙ্গে এ মামলা থেকে মুন্নাকে অব্যাহতির আবেদন করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, মুন্না ভগত সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে ডোম জতন কুমার লালের সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন। দু-তিন বছর ধরে সে মর্গে থাকা মৃত নারীদের ধর্ষণ করে আসছিলেন- এরকম একটি অভিযোগ পেয়ে মুন্নার বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করে সিআইডি। প্রাথমিক অনুসন্ধানে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় মুন্নাকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মুন্না মৃত নারীদের ধর্ষণের কথা স্বীকার করে।