নিজস্ব প্রতিবেদক:
বরিশাল নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে চাদাঁবাজী করতে এসে শ্রমিকদের গণধোলাই খেয়েছে এক চাদাঁবাজ।
মাইক্রোবাস স্টান্ডের ক্যাশীয়ারের দায়িত্বে থাকা (কার্ডধারী) মো: তারেক সাংবাদিকদের জানান, মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) সকালে মাইক্রোস্টান্ডে লিটন মোল্লার লোক পরিচয়ে চাদাঁ দাবী করেন চুরির দায়ে বহিস্কার হওয়া সাবেক ক্যাশিয়ার ফয়সাল আহমেদ মৃধা। আমি চাদাঁ দিতে অপরগতা প্রকাশ করলে আমাকে মারতে তেরে আসে সন্ত্রাসী ফয়সাল। এসময় পাশ্ববর্তি শ্রমিকরা এসে ফয়সালকে শান্ত করার চেস্টা করা হলেও তিনি আবার লিটন মোল্লার ক্ষমতা দেখিয়ে তাদের সাথেও অশালীন আচরন করলে ক্ষিপ্ত হয়ে বেশ কয়েকজন শ্রমিক চাদাঁবাজ ফয়সার মৃর্ধাকে উত্তম-মাধ্যম দেন।
এদিকে জানা গেছে- ফয়সাল মৃধা ইতিপূর্বে মাইক্রোস্টান্ডের ক্যাশীয়ার থাকাকালীন সময় অনেক চালকের টাকার হিসাব না দিয়ে চুরি করে নিয়েছেন। যার কারনে তাকে চাকরি থেকে বরখাস্তও করা হয়েছে।
জানা গেছে- চাদাঁবাজ ফয়সাল আহমেদ ২নং কাশীপুর ইউনিয়নের জননন্দিত ২ বারের সফল চেয়ারম্যান কামাল হোসেন লিটন মোল্লার অনুসারী।
অভিযোগ রয়েছে- এই ফয়সাল আহমেদ প্রায় সময় নথুল্লাবাদ মাইক্রোস্টান্ডে এসে চেয়ারম্যান লিটন মোল্লার নাম বিক্রি করে চাদাঁবাজী করে থাকে। এবং বলে থাকে যে, লিটন মোল্লা তাকে চাদাঁ নিতে পাঠিয়েছে।
এদিকে বর্তমান ক্যাশীয়ারের দায়িত্বে থাকা মো: তারেক জানান, ফয়সালকে চাদাঁর টাকা না দেওয়ায় আমাকে লিটন মোল্লা হঠাৎ ফোন করে আমার মা-বাবা তুলে গালগালি করা শুরু করে। তবে অনুসন্ধান বলছে ভিন্ন কথা, কাশীপুর ইউনিয়নের সফল ও সৎ চেয়ারম্যান কামাল হোসেন কখনোই চাদাঁবাজীকে প্রশ্রয় দেননা। বরংচ তিনি নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে আসার পরে এখান থেকে সকল প্রকার মাদক ও সন্ত্রাস নির্মূলে সর্বাত্বক চেস্টা করেছেন।